Wednesday, April 26, 2006

পৃথিবী, ... ... ...আমার হাতের মুঠায়

পৃথিবী- (এখন পর্যন্ত) সৌরজগতের একমাত্র বসবাসযোগ্য গ্রহ। পৃথিবী র তুলনায় ধূলিকনার মতো ক্ষুদ্র আমাদের কাছে এর আয়তন বিশাল। স্কুলে আব্দুল্লাহ আল মূতি-র লেখা একটা প্রবন্ধে পড়েছিলাম এরকমই কিছু।....

পৃথিবী র তুলনায় আমরা ধূলিকনার চেয়েও ক্ষুদ্র, সৌরজগতের তুলনায় পৃথিবী ক্ষুদ্র, ছায়াপথের তুলনায় সৌরজগত আরো ক্ষুদ্র, পুরো মহাবিশ্বের তুলনায় আমাদের ছায়াপথ ও নেহায়েত ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র।

এখন এই মহাবিশ্বের তুলনায় আমাদের অতি প্রিয় পৃথিবী র আয়তনটা কেমন দাড়ায়, ভাবা যায়? ভাবলে কেমন লাগে না যে, আল্লাহ এত বড়ো মহাবিশ্বের অতি ক্ষুদ্র একটা স্থানের, আরো ক্ষুদ্র আমাদের ভালো-মন্দ পর্যবেক্ষন করছেন, কঠিন শাস্তি অথবা পরম সুখ দিবেন বলে।

পুরো মহাবিশ্বেছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কোটি কোটি ছায়াপথের মধ্যে অন্তত এমন একটি ছায়াপথ তো নিশ্চই থাকার কথা যেখানে অন্তত একটি নক্ষত্র পাওয়া যাবে সূর্যের মতো, যেখানে অন্তত একটি গ্রহ পাওয়া যেতে পারে পৃথিবীর মতো, যেখানে প্রানের স্পন্দন থাকতে পারে।

গথষ মষ ইলথধর সিনেমাতে দেখেছিলাম পুরো মহাবিশ্বকে একটা ছোট বলের মধ্যে কল্পনা করার। উপরের ছবিটা দেখে ওরকমই কিছু মনে হয়েছিল বিধায় শেয়ার করলাম এখানে।

কতো বিশাল একটা অস্তিত্বের এক কোনায় পড়ে থেকে কীসব জিনিষ নিয়ে বিতন্ডা করে যাচ্ছি আমরা, তাও কেবল তর্কের খাতিরে।

Tuesday, April 25, 2006

... শিরোনামহীন বৃষ্টি ....উদাসী-একাকীত্ব-বিষন্নতা

" আজ আকাশের মনের কথা ঝরো ঝরো বাজে
সারা প্রহর আমার বুকের মাঝে
দিঘির কালো জলের পরে মেঘের ছায়া ঘনিয়ে ধরে
বাতাস বহে যুগান্তরের প্রাচীন বেদনা যে
সারা প্রহর আমার বুকের মাঝে

অঁাধার বাতায়নে
একলা আমার কানাকানি ঐ আকাশের সনে
্লান স্মৃতির বাণী যত পল্লব মমরের মতো
সজল সুরে ওঠে জেগে ঝিলমুখর সঁাঝে
সারা প্রহর আমার বুকের মাঝে "

00000000

- কোথায় যেন কী মিসিং... বাপ্পার “বৃষ্টি প ড়ে“ গানটা আরো উদাস করে দিচ্ছে.... “ঐ ছেলেটার আকাশ উপুর,- মনের ভেতর অলস দুপুর“.... কোথায় যেনো নিয়ে যেতে চাইছে ব্রম্নচারী এই আমাকে....
“উদাসী-একাকীত্ব-বিষন্নতা“ -র মন্ত্র-মুগ্ধ আলিঙ্গনে আবদ্ধ আমি... একটা খোলা মাঠ, অঝোর ধারায় বৃষ্টি.... চারদিকে হালকা কুয়াশার জাল.... আমি ভিজে যাচ্ছি, মাথা নিচু করে... চুপচাপ বসে...।

কবিতার জন্য ঋণী ঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর