Wednesday, June 20, 2007

ড্রীমল্যান্ড ও ড্রীমগার্ল

বিছানায় শুয়ে শুয়ে বেরানোর ধারণাটা আগুন। গলার পরে কয়েক পেগ তরল ঢেলে দিয়ে বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে চোখ বুজলেই মন চলে যায় রূপের নগরে! সেখানে একটা ঘোড়ার গাড়ি সাজানো থাকে গাড়োয়ানহীন। উঠে বসলেই ঘোড়া চলতে শুরু করে। ইটসুড়কীর বাঁধানো পথ পেরিয়ে, ঘন ঝোপের পাশ কাটিয়ে গাড়িটি হঠাৎ বাঁক নেয় অজানা এক মেঠোপথের দিকে। মেঠোধূলার পথ, কিন্তু কি আশ্চর্য, কোন ধূলা উড়ে না! গাড়োয়ানহীন গাড়িটি এগিয়ে যায়। টিমটিমে আলোর লোকালয় পড়ে থাকে পিছনে। হলুদ সরষে ক্ষেতের বুকচিরে গাড়ির চাকা গড়িয়ে চলে এক গহীণ বনের দিকে। আকাশ উপচে পড়া জোৎস্নার আলোয় এক নীলাভ ছায়া অবলোকিত হয়। অরণ্যের ওপারেই আছে স্বপ্নের সেই ভূমি যেখানে নীলাম্বরী এক চুল খোলা ললনা দাঁড়িয়ে আছে ঠাঁয়। চিঁহিহিহি শব্দ তুলে ঘোড়াগুলো এগিয়ে যেতে থাকে...

3 comments:

Anonymous said...

খুব সুন্দর হয়েছে!
দারুণ!
পাখি ডিম কই পেলেন?

আবদুল্লাহ আল মাহবুব said...

ধুসর গোধুলী, একজন দারুন প্রানবন্ত মানুষের ব্লগে আগেও ভ্রমন করলেও আজই প্রথম ১ টা কমেন্ট করে স্মৃতি রেখে গেলাম।

; said...

Ah ha...very "Aziz Super Market"-ish.

You are an obscenely talented person dude, listen to some bob seger and stop day dreaming.

Write about life, living, monetary conjectures that influence the life of Club goers in Gulshan or puny beggers in Bakshibazar :) Life it self, when entwined with reality presents a far greater puzzel to solve than any primordial fantasy. Use your gray matter wisely